দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলতে গিয়ে সাবেক প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন আমার বাড়ির কাজের লোক যখন ৪শ কোটি টাকার মালিক। ঠিক তেমনিই ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলা কৃষি অফিসের দিন মুজুরীর কাজে থাকা সেই শামসুল একটি সোলার পাম্প সহ কৃষি কাজে ব্যাবহৃত ১৯ টি মেশিনের মালিক। শূন্য থেকে গড়েছেন অঢেল সম্পদ।
জানা গেছে, উপজেলার হোসনেগাঁও ইউনিয়নের ভুকুরগাঁও উজধারী গ্রামের আব্দুল রাজ্জাকের ছেলে শামসুল হক,তাঁর বাবার ৩ ছেলে বসতভিটাসহ জায়গা জমি প্রায় ২ বিঘা। সে কৃষি অফিসে প্রায় ৭ বছর ধরে ৫ শত টাকা হিসাবে দিনমজুরের কাজ করে আসছেন। কিন্তু এলাকায় তাঁকে অনেকেই চিনে কৃষি অফিসার হিসাবে।
স্থানীয় বাসিন্দা মির্জা মিঠু ও ফরিদা বেগম বলেন,সে কৃষি অফিসে দিনমুজুর হিসেবে কাজ করে অথচ হয়েছেন অঢেল সম্পদের মালিক, তৈরি করেছেন ৩ভাইয়ের পৃথক ৩টি পাকা বাড়ি। বাড়িতে রয়েছে একটি সোলার সেচ পাম্পসহ ১৯ টি কৃষি কাজে ব্যাবহৃত গাড়ী। ধান রোপন করা মেশিন ১২ টি, সরিষা মাড়াই মেশিন ৩ টি,ধান কাটা ৩ টি,কেঁচো সার উৎপাদনের জন্য ১টি মেশিন রয়েছে। তাছাড়াও বিভিন্ন সময়ে কৃষি অফিসের মাধ্যমে তার ভাই সানোয়ার, আনিসুর ও পরিবারের গৃহীনিদের নামে নিয়ে থাকেন সরকারি প্রনোদনা।
এবিষয়ে শামসুল হকের মা আনজুয়ারা বেগম বলেন,এই মেশিন গুলো কৃষি অফিস থেকে আমার ছেলে নিয়ে এসেছে। আপনার ছেলে কৃষি অফিসে কি করে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সে কৃষি অফিসে চাকুরী করে, তবে কি পদে চাকুরী করে তা আমার জানা নেই। আগের চেয়ে আমরা এখন ভাল আছি বর্তমানে আমাদের এখন ৭বিঘা আবাদি জমি।
এ প্রসঙ্গে কৃষি অফিসে দিন মজুর হিসাবে কর্মরত শামসুল হক মুঠোফোনে বলেন, আমি কৃষি অফিসে দিনমজুর হিসাবে কর্মরত আছি। আমার নিজস্ব কোন জায়গা জমি নেই তাই মেশিনগুলো আমার মাধ্যমে বিভিন্ন এলাকায় কৃষি কাজের জন্য ভাড়া হিসাবে ব্যাবহার করে থাকি। সরকারি প্রণোদনা আপনি কৃষি অফিস থেকে কেমন পান? এমন প্রশ্নের জবাবে শামসুল বলেন,আমার ভাইয়ের নামে একটি বেগুনের প্রকল্প এপ্রিল মাসে নিয়েছিলাম এবার শরিষা ও গম প্রণোদনা চেয়েছি দিবে কিনা জানিনা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শহিদুল ইসলাম জানান,সে আগে থেকেই এ-অফিসে দিনমজুর হিসেবে কাজ করতো। তাছাড়া উজধারী মধ্যপাড়া এলাকায় সবজি কৃষক-ফসল নামে একটি গ্রুপ রয়েছে। এজন্য তাঁর বাসায় মেশিন গুলো রাখা হয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলার হোসনেগাঁও ইউনিয়নের ভুকুরগাঁও উজধারী গ্রামের আব্দুল রাজ্জাকের ছেলে শামসুল হক,তাঁর বাবার ৩ ছেলে বসতভিটাসহ জায়গা জমি প্রায় ২ বিঘা। সে কৃষি অফিসে প্রায় ৭ বছর ধরে ৫ শত টাকা হিসাবে দিনমজুরের কাজ করে আসছেন। কিন্তু এলাকায় তাঁকে অনেকেই চিনে কৃষি অফিসার হিসাবে।
স্থানীয় বাসিন্দা মির্জা মিঠু ও ফরিদা বেগম বলেন,সে কৃষি অফিসে দিনমুজুর হিসেবে কাজ করে অথচ হয়েছেন অঢেল সম্পদের মালিক, তৈরি করেছেন ৩ভাইয়ের পৃথক ৩টি পাকা বাড়ি। বাড়িতে রয়েছে একটি সোলার সেচ পাম্পসহ ১৯ টি কৃষি কাজে ব্যাবহৃত গাড়ী। ধান রোপন করা মেশিন ১২ টি, সরিষা মাড়াই মেশিন ৩ টি,ধান কাটা ৩ টি,কেঁচো সার উৎপাদনের জন্য ১টি মেশিন রয়েছে। তাছাড়াও বিভিন্ন সময়ে কৃষি অফিসের মাধ্যমে তার ভাই সানোয়ার, আনিসুর ও পরিবারের গৃহীনিদের নামে নিয়ে থাকেন সরকারি প্রনোদনা।
এবিষয়ে শামসুল হকের মা আনজুয়ারা বেগম বলেন,এই মেশিন গুলো কৃষি অফিস থেকে আমার ছেলে নিয়ে এসেছে। আপনার ছেলে কৃষি অফিসে কি করে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সে কৃষি অফিসে চাকুরী করে, তবে কি পদে চাকুরী করে তা আমার জানা নেই। আগের চেয়ে আমরা এখন ভাল আছি বর্তমানে আমাদের এখন ৭বিঘা আবাদি জমি।
এ প্রসঙ্গে কৃষি অফিসে দিন মজুর হিসাবে কর্মরত শামসুল হক মুঠোফোনে বলেন, আমি কৃষি অফিসে দিনমজুর হিসাবে কর্মরত আছি। আমার নিজস্ব কোন জায়গা জমি নেই তাই মেশিনগুলো আমার মাধ্যমে বিভিন্ন এলাকায় কৃষি কাজের জন্য ভাড়া হিসাবে ব্যাবহার করে থাকি। সরকারি প্রণোদনা আপনি কৃষি অফিস থেকে কেমন পান? এমন প্রশ্নের জবাবে শামসুল বলেন,আমার ভাইয়ের নামে একটি বেগুনের প্রকল্প এপ্রিল মাসে নিয়েছিলাম এবার শরিষা ও গম প্রণোদনা চেয়েছি দিবে কিনা জানিনা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শহিদুল ইসলাম জানান,সে আগে থেকেই এ-অফিসে দিনমজুর হিসেবে কাজ করতো। তাছাড়া উজধারী মধ্যপাড়া এলাকায় সবজি কৃষক-ফসল নামে একটি গ্রুপ রয়েছে। এজন্য তাঁর বাসায় মেশিন গুলো রাখা হয়েছে।
মোঃ মোবারক আলী, রাণীশংকৈল ঠাকুরগাঁও: